রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী) প্রতিনিধিঃ রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়ন এর তিন থেকে চারটি গ্রাম ভেরি বাত ভেঙ্গে প্লাবিত, ছিলোনা কোন আবহাওয়ার পূর্বাভাস।
তার ভিতর চরআন্ডা গ্রামের ঘর বাড়িসহ রাস্তা ঘাট বন্যার পানিতে প্লাবিত ও মাছ চাসের প্রায় শতাধিক ঘেরের রাস্তা ভেঙ্গে গিয়ে পানি ভিতরে ঢুকে প্লাবিত হয় এবং অত্র এলাকার ঘের মালিক মামুন মাতব্বর জানান চরআন্ডা গ্রামে সকল মাছের ঘের ডুবে ৮০থেকে ৯০ লক্ষ টাকার মাছ বন্যার পানিতে ভেসে যায়।চরআন্ডা গ্রাম ১২ কিলোমিটার যায়গায় বেষ্টিত তার ভিতর মাত্র ছয় কিলোমিটার ভেরি বাত রয়েছে বাকি ছয় কিলোমিটার কোন ভেরি বাত নেই।
যার কারনে স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে বেসি পানি হলেই বঙ্গোপসাগর থেকে অনায়াসে পানি চরআন্ডা গ্রামে প্রবেশ করে।
একি চিত্র দেখা গেছে চরমোন্তাজ, নয়ার চর দারভাঙ্গা গ্রাম গুলোতে ও, এর ভিতর দারভাঙ্গা ও নয়ার চর গ্রাম গুলো চরমোন্তাজ ইউনিয়ন এর ভেরি বাত এর ভিতর। কিন্তু নয়ার চর গ্রামের পাস ঘেষা ভেরি বাত নড়বড়ে অবস্থায় ছিলো তাই ভেরি বাত ভেঙ্গে শতাধিক ঘরবাড়ি প্লাবিত ঐ গ্রামের বাসিন্দা মোঃ কামরুল সিকদার বলেন স্বাভাবিক জোয়ারে যে পানি উঠে তার চেয়ে ছয় থেকে সাত ফুট পানি বেসি উঠেছে। এবং ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে গবাদি পশু সহ অত্র এলাকার লোকজন।
দারভাঙ্গা এলাকার পাস ঘেঁসে যাওয়া ভেরি বাত ভেঙ্গে গ্রামের ভিতর পানি ঢুকে যায় এতে ঐ গ্রামের প্রায় দুই শতাধিক ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়।এতে করে চরমোন্তাজ এর ডুবে যাওয়া গ্রাম গুলোতে দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট।ঘরবাড়ি চালচুলো হারিয়ে তারা এখন নিশ্ব।