রাঙ্গাবালী পটুয়াখালী প্রতিনিধিঃপটুয়াখালী জেলার রাঙ্গাবালী উপজেলার চরমোন্তাজ ইউনিয়নে বন্যা শুয়োরের উৎপাত বেড়ে যাওয়ায় ৭ জন মানুষকে কামরিয়ে আহত করেন তার ভিতরে ৩ জন গুরুতর আহত হন একজন মধ্যবয়সী মহিলা ও রয়েছেন।

 আহতরা হলেন ১/অহিদুল  পিতাঃ আবুল, ২/মামুন খান পিতাঃ মোসলেম খান, ৩/হাসান পিতাঃ কাসেম,৪/আনু বেগম স্বামী কামাল শিকদার ৫/বাবুল মেস্তুরি পিতাঃকাসেম মেস্তুরি ৬/শাহিন হং পিতাঃকালু হাং এরা সকলেই চরমোন্তাজ ইউনিয়ন এর ৭নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা আহতরা সকলে স্থানীয় গ্রাম ডাক্তার এর মাধ্যমে চিকিৎসা নেন, এবং মোস্তফা নামের একজন পথচারী ও রয়েছেন ।

ভুক্তভোগী অহিদুল ইসলাম জানান গত সোমবার সকালে ২৫ থেকে ৩০ যুবক আমরা ফুটবল খেলতে নদীর পাড়ে মাঠে যাই  তখন আমরা নদীতে ঐ শূকর টা  ভেসে আসতে দেখি সকলে দেখতে যাই এবং শুকুরটা নদী থেকে বনে উঠেন ই উপস্থিত লোকজন এর দিকে ছুটে আসেন এবং কয়েকজনকে ধাওয়া দেন ও একজনকে  কামড় দেন উৎসুক জনতা শুকুর টাকে ধাওয়া দিলে দৌড়িয়ে বনের ভিতরে ঢুকে পড়েন।

আজকে বৃহস্পতিবার  সকাল ১০ টার দিকে বন থেকে বেরিয়ে লোকালয় নেমে পড়েন শুকুরটা কে দেখে পাবলিক ধাওয়া দেন তখন মানুষের দিকে এসে নারী-পুরুষ সহ ৭জন কে কামড়িয়ে মারাত্মকভাবে জখম করে।

 কিন্তু গত চার দিন আগে যখন সুকুরটা মানুষকে কামড়ে আহত করে তখন অত্র এলাকা বাসি চরমোন্তাজ রেঞ্জ অফিসে জানান কিন্তু সেখান থেকে কোন প্রতিকার ও বন্য শূকর টাকে বনে ফেরানোর ব্যবস্থা করা হয়নি। এলাকাবাসী বলেন বন বিভাগের উদাসীনতার কারণে  আজকে এরকম একটা বিপদের সম্মুখীন হন তারা এবং জনতার হাতে  জীবন দিতে হয় বন্য শুকর টি।

এবিষয়ে চরমোন্তাজ রেঞ্জঅফিসে দাইত্বরত বিট কর্মকর্তার কাছে জানতে চেয়ে তাকে  অফিসে গিয়ে পাওয়া যায়নি  এবং মুঠোফোনে বারবার চেষ্টা করোও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি।