কাপ্তাই প্রতিনিধি(রাঙ্গামাটি)ঃ-সারাদেশের মতো রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলাধীন কাপ্তাই উপজেলার ২নং রাইখালী ইউনিয়েনেও স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন “পরিবার পরিকল্পনা”বিভাগের “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ(ই-রেজিষ্টার)কার্যক্রম” শুরু থেকে অদ্যাবধি চলমান।

মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে নানা প্রতিক’লতাকে সাথী করে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)”কার্যক্রম দ্রæত এগিয়ে চলছে। মহামারী করোনার এই ক্রান্তিলগ্নে সামাজিক দূরত্বসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে“ ই-রেজিষ্টার” এর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়েছেন অত্র কাপ্তাই উপজেলাধীন ইউনিয়নভিত্তিক মোট ১৪ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী।

এই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্য্যক্রমেরই ২নং রাইখালী ইউনিয়নে কর্তব্যরত একজন হলেন মিসেস অলকা দত্ত,পরিবার কল্যাণ সহকারী । যিনি ২নং রাইখালী ইউনিয়নে তাঁর আওতাভূক্ত কাজীপাড়া,মাঝিপাড়া,রাইখালী রিফিউজি পাড়া,রাইখালী বাজার,লেমুছড়ি,বড়জিরি নামক গ্রামগুলোতে (যা তাঁর অফিস কোড অনুযায়ী ১নং হিসেবে অর্ন্তভ’ক্ত)“ূই-রেজিষ্টার” কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। তিনি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রাকৃতিক প্রতিক’লতাকে সঙ্গী করে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিস্টার)”এর মতো এমন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করতে পাড়া/মহল্লা/গ্রামগুলোর প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে তা “ই-রেজিষ্টার” করছেন।

এই প্রতিবেদকের সাথে যখন সাক্ষাৎ হয় তখন পরিবার কল্যাণ সহকারী মিসেস অলকা দত্ত ফিল্ডে কর্তব্যরত। মাঝিপাড়ান্থবাবু সুইচাপ্রæ মার্মা মেম্বারের বাসায় অবস্থানপূর্বক তথ্য সংগ্রহ করে “ই-রেজিষ্টার” কাজ সম্পন্ন করার কাজে ব্যতিব্যান্ত। তিনি এই প্রতিবেদককে জানান,সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” এর সাথে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত এবং গর্বিত। মহামারী করোনার এই দূঃসময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ই-রেজিষ্টার কার্যক্রম সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টার দ্বারা কর্তব্য পালন করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন,প্রত্যেক বাড়িতে যাঁরাই উপস্থিত আছেন সকলকেই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” এ অর্ন্তভুক্ত করছেন এবং প্রতিটি পাড়া/মহল্লা/গ্রামে’র প্রত্যেক পবিরবারই যাবতীয় তথ্য দিয়ে সার্বিক সহযোগিতা করছেন। মিসেস অলকা দত্ত আরো জানান, “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ( ই-রেজিষ্টার)” এর মূল লক্ষ্যগুলো হল-সকল পরিবারকে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ(ই-রেজিষ্টার)” এ অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে সক্ষম ও অক্ষম দম্পতি চিহ্নিতকরণ,মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ,গর্ভবতী ও প্রসূতি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা নিশ্চিতকরণ।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,প্রতিটি পাড়া/মহল্লা/গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে অবস্থানরত সদস্যদের কাছ থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র,জাতীয় জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহমূলক যাবতীয় তথ্যাদি সাথে সাথেই সরকার প্রদত্ত ট্যাব/প্যাড/ট্যাবলেট এ সংযোজিত সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির কাজ অর্থাৎ ই-রেজিষ্টার কাজ সম্পন্ন করা হয়।

আরো উল্লেখ্য যে,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে ভিশন তার-ই বাস্তব রুপকল্পে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্যক্রম। পূর্বে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের আওতাভ’ক্ত যাবতীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হত কাগজে কলমে অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে রেজিষ্টার কাজ সম্পন্নপূর্বক যা এখন “ই-রেজিষ্টার” এ অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে প্রদান করা হবে।

যে সমস্ত দেশ প্রযুুক্তিতে অনেক এগিয়ে আছে তারা সার্বক্ষনিক ইন্টারনেট যোগাযোগ ছাড়া একটি মূহুর্তও চলতে পারে না এবং আমরাও খুব দ্রæত “ই-রেজিষ্টার” এর মতো অসংখ্য ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে সেই পথে এগিয়ে যাচ্ছি।

পরিশেষে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্যক্রম নিপুনভাবে সম্পন্ন হোক এটাই সকলের প্রত্যাশা

 

 

স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের অধীন “পরিবার পরিকল্পনা”বিভাগের “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ(ই-রেজিষ্টার)” কার্যক্রম এগিয়ে চলছে

সৈয়দ মোঃ মিজান

কাপ্তাই প্রতিনিধি(রাঙ্গামাটি)

 

সারাদেশের মতো রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলাধীন কাপ্তাই উপজেলার ২নং রাইখালী ইউনিয়েনেও স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রনালয়ের আওতাধীন “পরিবার পরিকল্পনা”বিভাগের “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ(ই-রেজিষ্টার)কার্যক্রম” শুরু থেকে অদ্যাবধি চলমান।

মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে নানা প্রতিক’লতাকে সাথী করে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)”কার্যক্রম দ্রæত এগিয়ে চলছে। মহামারী করোনার এই ক্রান্তিলগ্নে সামাজিক দূরত্বসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে“ ই-রেজিষ্টার” এর সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত হয়েছেন অত্র কাপ্তাই উপজেলাধীন ইউনিয়নভিত্তিক মোট ১৪ জন পরিবার কল্যাণ সহকারী।

এই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্য্যক্রমেরই ২নং রাইখালী ইউনিয়নে কর্তব্যরত একজন হলেন মিসেস অলকা দত্ত,পরিবার কল্যাণ সহকারী । যিনি ২নং রাইখালী ইউনিয়নে তাঁর আওতাভূক্ত কাজীপাড়া,মাঝিপাড়া,রাইখালী রিফিউজি পাড়া,রাইখালী বাজার,লেমুছড়ি,বড়জিরি নামক গ্রামগুলোতে (যা তাঁর অফিস কোড অনুযায়ী ১নং হিসেবে অর্ন্তভ’ক্ত)“ূই-রেজিষ্টার” কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। তিনি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে স্বাস্থ্যবিধি মেনে প্রাকৃতিক প্রতিক’লতাকে সঙ্গী করে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিস্টার)”এর মতো এমন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সফলভাবে সম্পন্ন করতে পাড়া/মহল্লা/গ্রামগুলোর প্রত্যেক বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে তা “ই-রেজিষ্টার” করছেন।

এই প্রতিবেদকের সাথে যখন সাক্ষাৎ হয় তখন পরিবার কল্যাণ সহকারী মিসেস অলকা দত্ত ফিল্ডে কর্তব্যরত। মাঝিপাড়ান্থবাবু সুইচাপ্রæ মার্মা মেম্বারের বাসায় অবস্থানপূর্বক তথ্য সংগ্রহ করে “ই-রেজিষ্টার” কাজ সম্পন্ন করার কাজে ব্যতিব্যান্ত। তিনি এই প্রতিবেদককে জানান,সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” এর সাথে সম্পৃক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত এবং গর্বিত। মহামারী করোনার এই দূঃসময়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে অক্লান্ত পরিশ্রম করে ই-রেজিষ্টার কার্যক্রম সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে আমি যথাসাধ্য চেষ্টার দ্বারা কর্তব্য পালন করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলেন,প্রত্যেক বাড়িতে যাঁরাই উপস্থিত আছেন সকলকেই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” এ অর্ন্তভুক্ত করছেন এবং প্রতিটি পাড়া/মহল্লা/গ্রামে’র প্রত্যেক পবিরবারই যাবতীয় তথ্য দিয়ে সার্বিক সহযোগিতা করছেন। মিসেস অলকা দত্ত আরো জানান, “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ( ই-রেজিষ্টার)” এর মূল লক্ষ্যগুলো হল-সকল পরিবারকে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ(ই-রেজিষ্টার)” এ অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে সক্ষম ও অক্ষম দম্পতি চিহ্নিতকরণ,মা ও শিশু স্বাস্থ্য সেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ,গর্ভবতী ও প্রসূতি স্বাস্থ্যসেবা প্রদান নিশ্চিতকরণ এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা নিশ্চিতকরণ।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য,প্রতিটি পাড়া/মহল্লা/গ্রামের প্রত্যেক বাড়িতে অবস্থানরত সদস্যদের কাছ থেকে জাতীয় পরিচয় পত্র,জাতীয় জন্ম নিবন্ধন সংগ্রহমূলক যাবতীয় তথ্যাদি সাথে সাথেই সরকার প্রদত্ত ট্যাব/প্যাড/ট্যাবলেট এ সংযোজিত সফটওয়্যার এর মাধ্যমে ডাটা এন্ট্রির কাজ অর্থাৎ ই-রেজিষ্টার কাজ সম্পন্ন করা হয়।

আরো উল্লেখ্য যে,মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার যে ভিশন তার-ই বাস্তব রুপকল্পে “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্যক্রম। পূর্বে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের আওতাভ’ক্ত যাবতীয় স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করা হত কাগজে কলমে অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে রেজিষ্টার কাজ সম্পন্নপূর্বক যা এখন “ই-রেজিষ্টার” এ অর্ন্তভ’ক্তির মাধ্যমে প্রদান করা হবে।

যে সমস্ত দেশ প্রযুুক্তিতে অনেক এগিয়ে আছে তারা সার্বক্ষনিক ইন্টারনেট যোগাযোগ ছাড়া একটি মূহুর্তও চলতে পারে না এবং আমরাও খুব দ্রæত “ই-রেজিষ্টার” এর মতো অসংখ্য ডিজিটাল রূপান্তরের মাধ্যমে সেই পথে এগিয়ে যাচ্ছি।

পরিশেষে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের এই “ঋডঅ ব-ৎবমরংঃবৎ (ই-রেজিষ্টার)” কার্যক্রম নিপুনভাবে সম্পন্ন হোক এটাই সকলের প্রত্যাশা